আমেরিকা আর চায়নার বাণিজ্যযুদ্ধ এবং অপ্পো এর গুগল লাইসেন্স হারান:
প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প আসার পরেই দাবি করা শুরু করসেন চায়না তার দেশের উপ্রে নজরদারি করতেসে। এখন প্রশ্ন হল তিনি কিভাবে বুঝলেন নজরদারি হচ্ছে। কারন একজন চোর জানে কিভাবে চুরি করতে হয় মানে আরেক চোর কি করতে পারে সেই কথা সে ভালভাবে জানে। প্রযুক্তি দুনিয়ায় আমেরিকার অস্ত্র হল গুগল। গুগলের মাদ্ধমে তারা সারাবিশ্বের মানুষের সকল তথ্য হাতাই নিচ্ছে। আপনার সবকিছুই গুগলের কাছে আছে। গুগলের কাছে আছে আমেরিকায় বিজনেস করা সকল সামাজিক মাদ্ধমের বিজনেস লাইসেন্স দেয়ার অধিকার। এখন যখন ট্রাম্প দেখলেন অপ্পো চায়নার সরকারের কাছে ইনফরমেশন দিতে পারে তখন হুওয়াইকে একঘরে করার পরিকল্পনা করতে থাকেন। প্রথমে BanQ এর সবকিছু যাতে আমেরিকায় আসতে না পারে সেজন্য করলো কর আরো। এরপরেও না পেরে গোপন চাল দিলেন।তিনি বুঝলেন গুগল দিয়েই করতে হবে।গুগল জানে বিশ্বের সবাই এর উপরেই নির্ভর করে।সবাইতো আর এতো বুদ্ধিমান না গুগলের চুরিচামারি ধরতে পারবে। সবাই গুগল দিয়ে সব করে তখন অপ্পো এর ফোনে গুগল এপ্স অফ করে দিলেন। এতে হুওয়াই একমাত্র চায়না ভিত্তিক হয়ে যাবে আর আইফোন আর স্যামসাং বিজনেস করবে। স্যামসাং এর বেপারে কথা হল তারা দক্ষিন কোরিয়ান কোম্পানি। সেদেশে আমেরিকার সামরিক ঘাটি আছে আর আমেরিকাও নজরদারি করতে পারে স্যামসাং এর মাধ্যমে। সব মিলিয়ে আমেরিকা এমন কিছু করতে চায় যাতে তার সাথে কেউ লড়াই করতেই না পারে। বিশ্বের সকল মানুষের তথ্য চুরির হোতা আমেরিকা সবসময় ভয় পায় চায়নাকে তাই প্রাথমিক স্তরে এই কাজ করছে। আর এর পিছে তাদের আব্বাদের বুদ্ধি আছে। বলতে হবে না এগুলা ইহুদিদের বুদ্ধি। বড় বড় প্রযুক্তি কোম্পানি গুলাকে নিয়ন্ত্রন করতেছে সামনে আমেরিকা পিছে ইহুদিরা। তারা কখনই চাইবে না তাদের সাথে কেউ প্রতিযোগিতা করতে পারুক। এজন্নই তারা বিভিন্ন চাল দিচ্ছে।
সোর্সঃ সাইফুল খান।