নিজস্ব প্রতিবেদক,(ঝিনাইগাতী , শেরপুর )
(জুয়েল স্মৃতি ফাউন্ডেশন এর ফেসবুক থেকে নেয়া)
ভারতের মেঘালয় রাজ্যের গারো পাহাড়ের কোলঘেঁষে বাংলাদেশ সীমানায় শেরপুরের ঝিনাইগাতী উপজেলার কাংশা ইউনিয়নের ছোট্ট একটি গ্রামের নাম ছোটগজনী।শীতের শুষ্ক মৌসুম শুরু হতেই এখনে চলছে পানির জন্য হাহাকার।এলাকায় হস্তচালিত নলকূপ থেকে পানি তেমন উঠছে না।অপরদিকে মেটো কুপের পানি স্তর অনেক নীচে নেমে গেছে। তাও আবার কিছুটা তুললে শুকিয়ে যায়। ফলে পানির সংকটতো বটেই গৃহস্থালি কাজের জন্যও প্রয়োজন মাফিক পানি মিলছে না।এলাকাটি পাহাড়ি অঞ্চল হওয়ায় মাটির নিচে পাথর; তাই নলকূপ স্থাপন করা যায় না। তবে রিংটিউবয়েল বসানো সম্ভব। কিন্তু রিংটিউবয়েল বসানোর সামর্থ্য এলাকাবাসীর নেই।শুষ্ক মৌসুমে গ্রামবাসীকে এভাবে বাহির হতে আনা পানির উপরই নির্ভর করে প্রাণসঞ্চার।
ট্যাঙ্কের জমা পানিতেই মিটায় পরিবারগুলোর নিত্যদিনের ব্যবহার্য পানির প্রয়োজন।
আদিবাসী অধ্যুষিত গ্রামটিতে মূলত গারো, কোচ সম্প্রদায়ের বহু লোকের বাস। এবিষয়ে সুপেয় পানির সংকট নিরসনে যথাযথ কর্তৃপক্ষের সুদৃষ্টি কামনা করছি।