নিজস্ব প্রতিনিধি
৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৭ ১১:৩০
কৃষ্ণচূড়ায় লাল হবে শেরপুরের সীমান্ত জনপদ ঝিনাইগাতী-রাংটিয়া সড়ক। এ সড়কের ঝিনাইগাতী উপজেলা পরিষদ ভবন থেকে শুরু করে রাংটিয়া পর্যন্ত সড়কের দুই পাশে কৃষ্ণচূড়া গাছের চারা রোপণ কাজ শুরু করেছে উত্সাহী তরুণ। ৫ সেপ্টেম্বর মঙ্গলবার ঝিনাইগাতী উপজেলা পরিষদ চত্ত্বরে ওই কর্মসূচির উদ্বোধন করেন সংসদ সদস্য প্রকৌশলী আলহাজ এ কে এম ফজলুল হক চাঁন। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ঝিনাইগাতী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ফারহানা করিম। শিক্ষার্থী মো. কাজল মিয়ার সঞ্চালনায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন থানার ওসি বিপ্লব কুমার বিশ্বাস, জেলা পরিষদ প্যানেল চেয়ারম্যান মো. আবু তাহের, উপজেলা জাসদের সাধারণ সম্পাদক এ কে এম ছামেদুল হক, যুবলীগের যুগ্ম-আহবায়ক মো. শাহ আলম,রাশেদুজ্জামান রাশেদ,সাবেক উপ-দপ্তর সম্পাদক কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ বাংলাদেশ ও দপ্তর সম্পাদক, শ্রীবর্দী-ঝিনাইগাতী কল্যাণ সমিতি,ঢাকা।ফারুক আহমদ, সাবেক সভাপতি, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, ঝিনাইগাতী উপজেলা শাখা শেরপুর।মোঃ নাজমুল হুদা রকি যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক , জুয়েল স্মৃতি ফাউন্ডেশন ও যুব সম্পাদক, শ্রীবর্দী-ঝিনাইগাতী কল্যাণ সমিতি-ঢাকা , মোঃ মশিউর রহমান, সভাপতি,বাংলাদেশ ছাত্রলীগ ঝিনাইগাতী উপজেলা শাখা।হারুন উর রশিদ, প্রধান শিক্ষক,শালচুড়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় ঝিনাইগাতী। আক্তারুজ্জামান (ইসমাইল), সাবেক সহ-সংস্কৃতি সম্পাদক, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ ঝিনাইগাতী উপজেলা শাখা। দপ্তর সম্পাদক,বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন, ঝিনাইগাতী উপজেলা শাখা।পরিচালক, ঝিনাইগাতী ফুটবল একাডেমী ক্রীড়া সম্পাদক, বঙ্গবন্ধু স্মৃতি সংসদ ও স্মৃতি পাঠাগার, ঝিনাইগাতী উপজেলা শাখা। শিক্ষার্থী শাখাওয়াৎ হোসেন পাঠান (সোহেল)শেরপুর জেলা ছাত্রলীগ । দেবাশিস বাবু , বাংলাদেশ টেলিভিশন, বিটিভি প্রতিনিধি শেরপুর জেলা। জাহিদুল হক মনির, প্রতিনিধি: আমাদের সময়। সহ বিভিন্ন সাংবাদিক বৃন্দ।
এ বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির প্রস্তাবক ও অন্যতম উদ্যোক্তা , ব্যক্তিগত যোগাযোগ ও ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে অর্থ সংগ্রহের মাধ্যমে সামাজিক উদ্যোগ নিয়ে এ কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। প্রথম ধাপে ঝিনাইগাতী-রাংটিয়া সড়ক গাছের চারা লাগানো হচ্ছে। পর্যায়ক্রমে গজনী অবকাশ পর্যন্ত সীমান্ত সড়কের দুই ধারে কৃষ্ণচূড়া, সোনালু, গর্জন গাছ রোপণ করা হবে। উদ্যোক্তা বলেন, শেরপুর জেলাকে পর্যটনের ব্র্যান্ডিং করা হয়েছে। গারো পাহাড়ের পাদদেশে ঝিনাইগাতীর গজনী অবকাশ ও সীমান্ত সড়ক ঘিরে যে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, সেটা এই কৃষ্ণচূড়া গাছগুলো বড় হওয়ার পর তার আকর্ষণ আরো বাড়বে। এটা শেরপুরের পর্যটনকে আরো সমৃদ্ধ করবে।