খবর : আপডেট ২৮.০৭.২০১৭ ০৪:০৫
নিজেস্ব প্রতিনিধি : শেরপুর জেলার ঝিনাইগাতী উপজেলায় নিবার্চন অফিসের বিরুদ্ধে দূরনীতির অভিযোগ উঠেছে । সরজমিনে খোঁজ নিয়ে দেখা যায় যে তার বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ পুরোপুরি সত্য অত্র এলাকায় হাজার হাজার মানুষ তাকে আর দেখতে চায়না ঝিনাইগাতী উপজেলায়।
তিনি জাতীয় পরিচয় পত্র সংশোধন করতে সরকারি ফি এর বাইরে ৫০০ (পাঁচ শত) থেকে ৫০,০০০ (পন্ঞ্চাম হাজার) টাকা ঘুষ নিয়ে থাকেন, ক্ষেত ও কাজ বুজে টাকার অংক নিধারন করেন তিনি নিজে । যে খানে ভোটার স্থানান্তর করতে কোন ফি লাগেনা সেই সেখানেও তিনি বিভিন্ন অংকের টাকা ঘুষ নিয়ে থাকেন। আরো অভিযোগ আছে যে তিনি জাতীয় পরিচয় সংশোধন হয়ে আসা মাত্র তা তিনি গায়েব করে দেন টাকা হলেই মিলে কাঙ্ক্ষিত জাতীয় পরিচয় পত্র। এস এম এস আসার ১০ মাস পরেও নাকি কার্ড আসেনা, তাকে এই কথা বলেই বলেন যে অনেক দিন কার্ড আসেনা।এলাবাসি জনপ্রতিনিধিদের কাছে অভিযোগ করলে, জনপ্রতিনিধিগর্ন মৌখিক ও বিভিন্ন ভাবে কতৃপক্ষকে জানানোর পরেও কোন কাজ হয় না । জনমনে প্রশ্ন তার খুটির জোর কোথায়।
সম্প্রতি তার বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ করেন ভুক্তভোগী নাগরিকের গনের কয়েক জন। তাদের কাছে নিবার্চন অফিসের ঘুষ নেয়া প্রমান আছে বলে তাদের দাবি। আগামী ৩১ জুলাই ২০১৭ ইং তারিখ রোজ সোমবার বেলা ১১ টায় অভিযোগের পরিপেক্ষিতে তদন্ত হবে বলে যানা গেছে। অভিযোগ কারি দের সাথে কথা বলে, তারা জানায় আমাদের এলাকার নিরীহ, অসহায় মানুষ দেয় কষ্টে উপার্জিত লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছেন এই নিবার্চন অফিসার।
এলাকার অনেকের সাথে কথা বলে তারা জানায়, আমরা আমাদের সুন্দর শহরে আর চাইনা এই নিবার্চন অফিসার কে।তার ঘুষ দিন দিন বেরেই চলেছে, তার কাছে গেলেই টাকা ছাড়া কোন কথা নাই। এই নিবার্চন অফিসার বলেন যে টাকা হলে কাজ হবে তা নাহলে ঘুরতে ঘুরতে জীবন শেষ, টাকা দিলে কাজ হবে তা নাহলে আমতে পারেন।
অনেকের মতে সে সরকারের ভাবমূর্তি নষ্ট করার নীল নকশায় মেতেছেন । ঝিনাইগাতী উপজেলা বাসির একটাই দাবি তাকে অনতিবিলম্বে ঝিনাইগাতী উপজেলা থেকে অপসারণ করা হোক। তা না হলে তারা কঠিন আন্দোলনে যাবেন বলে হুঁশিয়ারি দেন।