ক্রিকেট
ইতিহাস হবে নাকি
বাংলাদেশ ভারত ম্যাচ মানেই বাড়তি উত্তাপ বাড়তি উত্তেজনা।তা যদি হয় আবার চাম্পিয়ানস ট্রফির সেমি ফাইনাল ম্যাচ এতে তো ম্যাচের উত্তেজনা বেড়ে যায় বহু গুণ।ঠিক তাই হয়েছে মাঠের লড়াই শুরু হবে ১৫ জুন কিন্তু তার আগেই শুরু হয়ে গেছে মাঠের বাইরের লড়াই।ম্যাচ এর সময় যত ঘনিয়ে আসছে সোসাল মিডিয়া যেন বেশির থেকে বেশি উত্তপ্ত হয়ে উঠছে।যদিও পরিসংখ্যান কথা বলছে ভারতের পক্ষে।মুখোমুখি ৩২ দেখায় ভারতের ২৬ জয়ের বিপরিতে বাংলাদেশের জয় মাত্র ৫ টি।জয় ৫ টি তাতে ক্ষতি কি টাইগারদের বর্তমান পারফমেন্স হার মানাচ্ছে অতিতের সব পরিসংখ্যান।বাংলাদেশের বর্তমান পারফমেন্স যে ভারতকে হরানোর জন্য যথেষ্ঠ তা নিউজিলেন্ড এর বিপক্ষে দাপুটে জয়ই বলে দেয়।তাই তো আগে থেকেই সতর্ক ভারত।নিজেদের দিনে নিজেদের সেরাটা দিতে পারলে যে কোন দলকে হেসে খেলে হারাতে পারে টাইগাররা।তাইতো কোটি টাইগার ভক্ত সকল সমিকরণ বাদ দিয়ে তাকিয়ে আছে ভারতের বিরুদ্ধে এই ম্যাচ জিতে বিশ্বকাপ,টি-২০ বিশ্বকাপ ও এশিয়া কাপের ম্যাচ হারের দুঃখ ভুলে জয়ের আনন্দে মেতে উঠতে।টাইগার ভক্তরা এটুকু আশা করতেই পারে কেননা আমাদের আছে তামিম,সাকিব,মুশফিক,সৌম্য,রিয়াদ এর মত ব্যাটম্যান আর প্রতিপক্ষের ব্যাটিং লাইনআপে কাপন ধরানোর মত বোলার মোস্তিফিজ,রুবেল,তাসকিন আর বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার সাকিব।আছে কোটি মানুষের হৃদয়ের স্পন্দন দলকে সামনে থেকে নেত্রিত্ব দেওয়া মাশরাফি।তাই তো টাইগার ভক্তরা বুক ভরা আশা নিয়ে বসে আছে ভারতকে হারিয়ে ফাইনাল খেলবে বাংলাদেশ এই আনন্দে মেতে উঠবে দেশ।এজবাস্টন বার্মিংহাম কি দেখবে নতুন ইতিহাস।