আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি,বাংলাদেশ,এর ১১তম পর্বের কৃতি শিক্ষার্থী স্পর্শিতা নুযহাত নীলা,ভার্সিটি জীবনের প্রথম থেকেই নানাবিধ আবিষ্কার করে ক্যাম্পাস মাতিয়ে রাখতেন। এ বছর তিনি আবিষ্কার করেন, বিশেষ সফটওয়ার যেটা গরমে সহজেই প্রশান্তি দিবে, কম খরচে ও সহজ উপায়ে।সফটওয়ার টি, ফোনে ইন্সটল করলেই নিমিষেই চলে যাবে গরম।তীব্রে গরমে আর নয়, হতাশা এবার হাসুন, অনুভব করুন আরাম। একটি জরিপের ভিত্তিতে আমেরিকার বর্তমান প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড জে ট্রাম্প এর সাথে এক সাক্ষাৎকারের পর তাকে বিশেষ সন্মাননায় ভূষিত করেন। এ সংবাদে বাংলাদেশের আপামর জনতা বিশেষ করে দুলাভাইমহল তার ব্যাপারে অনেক বেশি আগ্রহী হয়ে উঠেছে। সংবাদ প্রকাশের পর থেকেই তার বাসায় ভক্ত,ও সমর্থক দের ভিড়ের কারণে চলাচলে বেশ অসুবিধার সৃষ্টি হয়েছে। এক বিবৃতিতে তিনি জানান, ” ইদানিং জনপ্রিয়তার শীর্ষে থাকার কারণে বাথরুমে যেতে হলেও বোরকা পরিধান করে যাতায়াত করতে হচ্ছে তাকে”। এ ব্যাপারে তার বন্ধু, পরিবার, আত্মীয় স্বজন সকলেই হতবাক।
এদিকে তার মহা সফটওয়ারবিদ হবার রহস্য উদঘাটন করতে এক মার্কিন সাংবাদিক বলেন, “নীলা একজন অসাধারণ সফটওয়ারু । আমি তার অনেক আবিষ্কার দেখে বিমোহিত। তিনিই একমাত্র এই পুরস্কার এর যোগ্য দাবিদার “। তিনি আরো বলেন, তাঁর সকল আবিষ্কার তাকে এক রকম ভিজিয়ে দিয়েছে। পরে আরো পরিষ্কার করে বলেন, অনেকেই নাকি পানি ধরে রাখতে পারেন নি তার আবিষ্কার শৈলীতে শিহরীত হয়ে। চোখের এমন পানি ক্ষরণে অনেকেরই চোখের পানি শেষ হয়ে যাবার উপক্রম হয়ে দাড়িয়েছে। এ ব্যাপারে নীলাপি সকলের প্রতি বিশেষ সমবেদনা জ্ঞাপন করেছেন।
এদিকে তার এই সুসংবাদে ৫ বছর আগে ভেংগে যাওয়া ফোন আবারও তার হাতে শোভা পাওয়ার জন্য ব্যাকুল হয়ে উঠেছেন। এ ব্যাপারে তিনিও কিছুটা আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। কিন্তু নীলাপির সেল ফোনে ব্যালেন্স না থাকার কারণে যোগাযোগে সাময়িক বিলম্ব সৃষ্টি হয়েছে।
গরমে আর নয় নরম,নীলাপির সফটওয়্যার ব্যবহার করুন ” এই সফটওয়্যার কারণে বাংলাদেশের অহংকার,নরসিংদীর গর্বিত সন্তান স্পর্শিতা নুযহাত নীলা(নীলাপি) এ বছর এই সন্মাননায় ভূষিত হন। অনেক দেশের প্রধানমন্ত্রী ইতোমধ্যেই তাকে শুভেচ্ছা জানিয়ে বার্তা প্রেরণ করেছেন। বাংলাদেশের সোনার টুকরা সফটওয়্যারুর এই সন্মাননায়, এআিইউবিতে তার সকল ভক্তরা তাকে বিভিন্ন নামে ভূষিত করেছেন।
প্রত্যেক যুগে যুগে এমন সন্তানের জন্ম হয় না পৃথিবীতে। তবে তার এতো প্রতিভার কারণ হিসেবে ধারণা করা যাচ্ছে, তিনি প্রাগৈতিহাসিক যুগের মেধার সাথে এ যুগের ধ্যানধারণার সমন্বয়ে বিজ্ঞানিক কৌশলীতে আবিষ্কার করে থাকেন। একারণেই এতো এতো দিক তাঁর আবিস্কারে প্রকাশিত হয়। ধারণা করা যাচ্ছে, বিশ্ব মঞ্চে সামনে আরো বড় কিছু অপেক্ষা করতে তাঁর জন্য। বাংলাদেশের জনগণ তাকে আবিস্কারে নোবেল দেয়ার জোড় দাবি করেছেন।